15th June 2025, 12:00 PM
সূর্যশিখা নিউজ ডেস্ক : বাংলাই দেশকে পথ দেখাবে।বৃহস্পতিবার, সন্ধেয় শহরের এক পাঁচতারা হোটেলের আলোকিত ব্যাংকয়েটে চোখ ধাঁধানো ।রাজ্যপালের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিকতা তথা বিভিন্ন ক্ষেত্রের দিকপালরা। এক কথায় তারকাখচিত সন্ধে। একদিকে যেমন উপস্থিত ছিলেন মানস ঘোষ, অভিজিত্ দাশগুপ্ত, বুড়োশিব দাশগুপ্ত, কুণাল ঘোষ, জয়ন্ত ঘোষাল, জয়ন্ত রায়চৌধুরী মতো বিশিষ্ট সাংবাদিকরা, তেমনই ছিলেন বিক্রম ঘোষ, জয়া শীল, বিশ্বনাথ, ঊষসী চক্রবর্তী অলকানন্দ রায়, সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায়, রাজা চন্দ, ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়, সুধাংশু দে, শুভাপ্রসন্ন, ঋজু দত্ত-সহ বিশিষ্টরাও। সায়ন্তন দাশ অধিকারী ও স্বাতী চক্রবর্তীর উদ্যোগে গত ন বছর ধরে সাংবাদিকদের সম্মান জানিয়ে চলেছে ক্যানডিড কমিউনিকেশন।সাংবাদিকতা ও সত্যনিষ্ঠা সম্পর্কে বলেন রাজ্যপাল। তাঁর কথায়, বাংলায় সাংবাদিকতা যথেষ্ট নিরপেক্ষ। যে কোনোভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে সাংবাদিকদের। আনন্দ বোসের কথায়, বাংলা আগামী দিনেও দেশকে পথ দেখাবে, এগিয়ে নিয়ে যাবে। মঞ্চ থেকে "জয় বাংলা" স্লোগান দেন রাজ্যপাল।এদিনের অনুষ্ঠানে চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে সাংবাদিকতা আজকের দিনে কতটা চাপের মুখে- এই সংক্রান্ত আলোচনায় পক্ষে-বিপক্ষে অনেক মতে উঠে আসে। তার মধ্যে বেশ কিছু মত ছিল রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতির সমালোচনা করে। প্রধানত দিল্লির বক্তাদের নিশানায় ছিল শাসকদল।সাংবাদিকতার ১৫টি বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হয়। সংবাদপত্র, টেলিভিশন এবং পোর্টাল- তিনটি মাধ্যম থেকেই সাংবাদিক এবং চিত্র সাংবাদিকদের পুরস্কৃত করা হয়। জেলা সাংবাদিকতা (প্রিন্ট/পোর্টাল) বিভাগে মনোনীত হয় 'এখন বিশ্ব বাংলা সংবাদ'। সমগ্র অনুষ্ঠানটি দক্ষতার সঙ্গে সাজিয়েছিলেন ক্যানডিড কমিউনিকেশনের দুই কর্ণধার সায়ন্তন দাশ অধিকারী ও স্বাতী চক্রবর্তী। সঞ্চালনার পাশাপাশি ঈষত্ টিপ্পনি কেটে অনুষ্ঠান শেষ পর্যন্ত জমিয়ে রাখেন মীর।
Total Post View : 144